Why we are thinking to Trained
কোভিড -১৯ মহামারীর ফলে দেশজুড়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায়, আমাদের দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড, সম্ভাব্য বিধ্বংসী অর্থনৈতিক চাপের মুখোমুখি হচ্ছে। ইতিমধ্যে অনেকে অস্থায়ীভাবে বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে, এমনকি যারা দূরবর্তী স্থানে পরিচালনা করছেন তারা এখনও বড় উপার্জনের ঘাটতির মুখোমুখি হন। তাদের ব্যয় বহন করার অল্প বা কোনও মজুদ না থাকায় অনেকের কাছে শ্রমিকদের ফেলে দেওয়া এবং তাদের দরজা চিরতরে বন্ধ করা ছাড়া উপায় থাকবে না।
Importance of online training during covid 19 Health and safety in the workplace.
The COVID-19 pandemic has changed Business forever in terms of development and work execution, Promotion, Meeting, Marketing, in Sustainable community development master plan, designing #COVID19ReconstructionInnovations #DisasterResilient #CleanCityGreenCity, #SDGs2030_BD #ZeroWasteModelProject”. So everything is changed and along with previous, we need to drive towards new action of planning. We only provide Job only Our experienced people only. On the other hand leak of inexperience in the post-COVID-19 resulting situation shuts all across the world. Globally, over 5.0 billion are out of the job, and day by day people will be going to unemployed soon. As a result, the business environment has changed dramatically, with the distinctive rise of e-learning, whereby working is undertaken remotely and on digital platforms. Our Researchers are suggesting that online work learning has been shown to increase retention of information, and take less time, meaning the changes coronavirus have caused might be here to stay and which will keep employees job requirement targets commitment.
BBC Worklife spoke to dozens of experts, leaders and professionals across the globe to ask: what are the greatest unknowns we face? How will we work, live and thrive in the post-pandemic future? How is Covid-19 reshaping our world – potentially, forever?We’ll roll out these important views from some of the top minds in business, public health and many other fields in several articles over the next few weeks. We’ll hear from people including Melinda Gates on gender equality, Zoom founder Eric Yuan on the future of video calls, Lonely Planet founder Tony Wheeler on what’s next in travel and Unesco chief Audrey Azoulay on the ethics of artificial intelligence.Today, we’re starting by looking at the issue of work: how the pandemic has normalised remote work, and what that might mean. Will we go to the office again – and, if so, how often? What impact will a ‘hybrid’ way of working have on how we communicate, connect and create? Will work-from-home be the great leveller in terms of gender equality and diversity? And what will work mean if our offices are virtual and we lose those day-to-day social interactions?We’re also examining what happens to people who can’t work from home as well as those whose jobs depend on a steady flow of traffic into urban hubs. Can we learn from Covid-19 and build better safety nets for the most vulnerable workers? And if the future is digital, how do we make sure swathes of the global population aren’t left behind?
AT a TIME WE WILL TRAINED AND EMPLOYED
দেশের চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে দক্ষ লোক বিষয়ে আমার কিছু মন্তব্য-দেশে লাখ লাখ উচ্চশিক্ষিত বেকার ছেলেমেয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে, আর আপনি এত টাকা বেতন দিতে চেয়েও লোক পাচ্ছিনা?’‘না, সত্যিই পাচ্ছি না। ইন্টারভিউ দিতে আসে, অনার্স–মাস্টার্স পাস করা তরুণেরা ইন্টারভিউ দিতে আসে, কিন্তু কিচ্ছু জানে না। ঢাকা ভার্সিটি থেকে ইংলিশে মাস্টার্স করে আসছে, দুইটা সেনটেন্স শুদ্ধ করে ইংলিশ লিখতে পারে না। কথা বললে মনে হবে আইকিউ লেভেল এত কম! দুনিয়ার কোনো খোঁজখবরই রাখে না। এ অভিযোগ নতুন নয়। কোন এক অনুষ্ঠানে এক শিল্পপতি ভদ্রলোক অবিরাম বলে চললেন। প্রায় সবই অভিযোগ। দেশের চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে দক্ষ লোক পান না বলে ভারত, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া ইত্যাদি দেশ থেকে উচ্চ বেতনে লোক নিয়ে আসেন। বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্পসহ শিল্প ও সেবা খাতের উচ্চ স্তরের পদগুলোতে প্রচুর বিদেশি লোক কাজ করে, তারা হাজার হাজার ডলার নিয়ে যাচ্ছে। এভাবে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বিদেশে চলে যাচ্ছে। আমাদের দেশে সরকারি–বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় খোলার হিড়িক লেগেছে, কিন্তু সেসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়ে যারা বেরোচ্ছে, তারা যে শুধু সার্টিফিকেট নিয়ে বেরোচ্ছে, সেদিকে কারও দৃষ্টি নেই: না শিক্ষকদের, না অভিভাবকদের, না শিক্ষার্থীদের নিজেদের। উচ্চশিক্ষিত তরুণ–তরুণীরা ডিগ্রি নিয়ে বেরিয়ে আসার পরেই দাবি জানায়, তাদের চাকরি দিতে হবে। কিন্তু চাকরি করার জন্য যে বিদ্যা, জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করা দরকার, সেটা তারা পুরো ছাত্রজীবন ধরে ভুলে থাকে। তারা নিজেদেরকে ঠকায়, মা–বাবাকে ঠকায়, জাতিকে ঠকায়; কারণ মা–বাবা ও রাষ্ট্র তাদের পড়াশোনার পেছনে প্রচুর অর্থ ব্যয় করে।বছর দুয়েক আগে আমি ‘উচ্চশিক্ষিত বেকারদের আসলে অপরাধটা কী?’ এটা আসলে অপ্রীতিকর বাস্তব সমস্যা যা আমরা এড়িয়ে যেতে চাই। উচ্চশিক্ষিত বেকারদের অপরাধ হলো, তারা ভালোভাবে লেখাপড়া করে শ্রমবাজারের জন্য দরকারি যোগ্যতা ও দক্ষতা অর্জনের চেষ্টা করে না, অথচ তারা দাবি করে, তাদেরকে চাকরি দিতে হবে।’কিন্তু আমাদের দেশে মেধাবী তরুণ–তরুণী একেবারেই নেই, এটা কি হতে পারে?’‘কী সমস্যা?’‘সততার অভাব। বেশি চালাক, শর্টকাটে রাতারাতি অনেক টাকার মালিক হতে চায়। আমার প্রতিষ্ঠানে যতজন ব্রাইট ছেলেকে চাকরির জন্য আসে, তাদের বেশীর মধ্যে সততার লেশমাত্র দেখিনি। শটকাট রাস্তা খুজে শিখতে চায় না শিখেও আসেনা । অভিবাভকের ১৫-২০ লাখ টাকা খরচ করে ফতুর আর শেখার বা নিজেকে আত্নকর্মসংস্থান করার জন্য আর কোন টাকা নাই । ফ্রিতে শিখালে ফাকি দেয় । বারবার বিশ্বাস করেছি, বারবার প্রতারিত হয়েছি। প্রত্যেকর শুধু দুই নম্বরি ধান্দা; দুই নম্বর রাস্তা ছাড়া আর কোনো রাস্তা তাদের জানা নেই।’আলটিমেটলি যুবসমাজই তো আমাদের ভবিষ্যৎ,আলটিমেটলি দেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা দক্ষ জনশক্তি তৈরির প্রতি মনোযোগী নয়। শিক্ষার্থীরাও ডিগ্রি অর্জনের ওপর বেশি গুরুত্ব দেন। বাট ইউ নো, পিএইচডি হোল্ডারস আর নট নেসেস্যারিলি গুড ডেলিভারার্স?’ অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারীরা যে বাস্তব কাজের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি দক্ষ হবেন, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। বিপুলসংখ্যক তরুণ–তরুণী বেরিয়ে এসেছে ও আসছে, তাদের কর্মসংস্থান কোথায় কীভাবে হবে, তা নিয়ে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকেও এগিয়ে আসতে হবে। ২০১৭ সালে প্রকাশিত তাদের এক সমীক্ষা প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশে বেকারত্বের হার উচ্চশিক্ষিত জনগোষ্ঠীর মধ্যেই সবচেয়ে বেশি। অর্থাৎ যার ‘শিক্ষাগত যোগ্যতা’ যত বেশি, তার চাকরি পাওয়ার সুযোগ ও সম্ভাবনা তত কম। যারা দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছে, তাদের মধ্যে বেকারত্বের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। কিন্তু যারা অনার্স–মাস্টার্স পাস করেছে, তাদের মধ্যে বেকারত্বের হার ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ। সুখের বিষয়, কম শিক্ষিতদের মধ্যে বেকারত্বের হার ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, উচ্চশিক্ষিতদের মধ্যে বেকারত্বের হার দ্রুতগতিতে বেড়ে যাচ্ছে।২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জন করতে হবে বাংলাদেশকে। এসডিজিতে দারিদ্য নির্মূল, ক্ষুধা দূর করা, মানসম্পন্ন শিক্ষাসহ ১৭টি লক্ষ্য আছে। এ ছাড়া লক্ষ্য (নির্দিষ্ট বিষয়ে অর্জন) রয়েছে ১৬৯টি। এর মধ্যে সবার জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ তৈরির কথা বলা আছে।প্রশিক্ষণ দেওয়ার পর তা কী কাজে লাগছে, সেটি মূল্যায়ন করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে যন্ত্রপাতি থাকার পরও সরকারি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তা অব্যবহৃত থেকে যায়। এসব কেন্দ্রের প্রশিক্ষকেরা দেশ-বিদেশ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এসেও তা কাজে লাগাতে চান না। প্রশিক্ষিত জনশক্তি তৈরিতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকেও এগিয়ে আসলে এবং একসঙ্গে কাজ করলে দক্ষ জনশক্তির চাহিদা পূরণ করা সম্ভব আমরা নিজ নিজ উদ্দ্যোগে মানবতা ও জন হিতকর কাজের লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের সেভাবে তৈরি করতে চাই ।
নিচের জরিপের তথ্যগুলো চরম উদ্বেগজনক এবং সিরিয়াস চিন্তার ব্যাপার!আমি ব্যাক্তিগতভাবে চিন্তিত।এই জরিপের বিভিন্ন আলাদা পয়েন্ট যে আমি বা আমরা যারা ইন্টারভিউ নেই বা টেবিলের এই প্রান্তে বসি তারা প্রায়শই পাই।আমি আমার অনেক পুরোনো লেখায় লিখেছি এই পয়েন্ট গুলি।পুরোনো ফ্যান ফলোয়ার’রা মনে করে দেখুন।প্রিয় ফ্রেশার/জব খুঁজছেন/মাত্র জবে ঢুকবেন বা ঢুকেছেন ভাই-বোনেরা আপনাদের আরো অনেক বেশি কনর্সান হতে হবে নিজেদের দক্ষতা অর্জনের জন্য।আজে বাজে সেমিনার,ফালতু কিছু মানুষের ব্যাক্তিগত পপুলারিটি বাড়ানোর জন্য করা লেকচার প্রোগামে আর সিভির দালাল দের কাছ থেকে মেকাপ করা সিভি বানিয়ে আপনাদের কোন উপকার হবে না। After Training Enlist with App
We will Trained this type of the Community Entrepreneurs.
ESHOARDL project এর বিষয়ে অনেকের প্রশ্নের জবাবে আমাদের উত্তর।
আমাদের মূল লক্ষ্য SDGs2030, এর ১৭টি Index নিয়ে কাজ করা। মানে দক্ষতা, টেকনোলজি, ইনোভেশন, পরিবেশ উন্নয়ন, কম সসম্পদের বেশী ব্যবহার, কর্ম, আবাসন, আধুনিক ছোট আয়বান্দব স্মার্ট খামার বা ওয়ার্কশপ বা স্টুডিও, ক্রাফট হাউজ, দোকান, বাবস্যা বান্দব আবাসিক এলাকা এমন হবে যে সেটা থেকে অতিরিক্ত আয় হবে বা ঘরে বসে আয়ের ব্যাবস্থা সেই আয়বান্দব স্মার্ট ইশপ ও কর্ম আবাসনটির নাম “এসো-এআরডিএল” স্মার্ট হোম । এটি একটি এগ্রো এসএমই কমপ্লেক্স যার নাম এসো-এআরডিএল স্মার্ট ভিলেজ। ৩০জন উদ্দোক্তা নিয়ে একেকটি এসো-এআরডিএল স্মার্ট ভিলেজ। প্রতিটি স্মার্ট ভিলেজ এ থাকবে বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট, সোলার, ভার্টিকাল খামার, মিনি ফিশারিজ এক্যুরিয়াম, বিশুদ্ধ খাবার পানির প্ল্যান্ট, রেইন ওয়াটার রিজারভার সহ আরো অনেক কিছু।
প্রথম পর্যায়ে ৪৪৭৯টি স্মার্ট ভিলেজ হবে গ্রামে, ঢাকা ও জেলা শহরের পাশে হবে ২২৪০টি।
এর জন্য দক্ষ ৮ লক্ষ্য দক্ষ উদ্দ্যোক্তা প্রয়োজন ও প্রকল্প পরিচালনার জন্যে ৪ লক্ষ্য দক্ষ কর্মী বা জনবল। প্রতিটি এসো-এআরডিএল স্মার্ট হোম এর খরচ পড়বে ১৮২২৮০০ টাকা (৪০% ডিসকাউন্টে, কারন বিভিন্ন নির্মান উপকরন সাপ্লায়ার বা সংস্থা আমাদেরকে কমে পন্য কমে সাপ্লাই দিতে রাজি হয়েছে) আর এই এসো-এআরডিএল স্মার্ট হোম তৈরির জন্য নিজের বাড়ী নিজেই গড়ি, SDGs2030 ও মাসে ৩০০০০-৬০০০০টাকা ঘরে বসে আয়ের জন্যে দক্ষতা প্রশিক্ষন। আর যারা এই প্রকল্পে চাকুরী করবে তাদেরও একই প্রশিক্ষণ লাগবে। যার খরচ পড়বে ২২৮০০ টাকা। তাদের অবশ্য মাসিক বেতন, মাসিক কঞ্জ্যিমার প্যাকেজ ও বোনাস আছে। তবে চাকুরী যারা করবে তাদেরকে ৫-১০ বছর পর তাদের কর্ম মূল্যায়ন করে গ্রেচুইটি ও পেনশনের আওতায় একটি এসো-এআরডিএল স্মার্ট হোম দেয়া হবে।
এটি সম্পূর্ণ প্রাইভেট প্রজেক্ট। উদ্দ্যোক্তাদের জন্য সরকারী বেসরকারী ব্যাংক থেকে ও বিদেশি বিনিয়োগকারী থেকে জয়েন্ট ভেঞ্চারের ব্যাবস্থা আছে যা ইতিমধ্যে বিনিয়োগ বোর্ডের প্রক্রিয়াধীন। বেকার ছেলেমেয়ে আবেদন করতে পারবে তবে আমাদের মনোনিত পার্টনার ইন্সটিটিউট হতে উদ্দ্যোক্তাদের স্মার্ট হোম তৈরির জন্য , স্মার্ট ভিলেজ পপরিচালনার জন্যে, SDGs2030 ও মাসে ৩০০০০-৬০০০০টাকা ঘরে বসে আয়ের জন্যে দক্ষতা প্রশিক্ষন নিতে হবে অবশ্যই।
বুঝতে কিছু ছবি দেয়া হলো।
দ্রুততম সময়ে কোভিড১৯ মোকাবেলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা সহ সমন্বিত টেকসই বহুমুখী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন , কোভিড১৯ মহামারী পরবর্তী সরকারের ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আলোকে স্থানীয় উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থান সহ দুর্যোগ-প্রতিরোধকারী স্বাস্থ্যকর জলবায়ু প্রতিরোধী সহনশীল শহর পুনর্নির্মাণ এর জন্যে আর্কিটেকচার রিসার্চ এন্ড ডেভোল্যাপম্যান্ট লিঃ (ARDL) এর ARDL SDGs2030-Green ECONOMIC city & Zero waste SME Zone Model. ARDL-SDGs2030ECZWSMEZM “
প্রকৃতি, পরিবেশ আর মানুষের কথা চিন্তা না করলে তার বিপর্যয় কতটা ভয়াবহ হতে পারে, তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ হলো এই করোনাভাইরাস মহামারি। দ্রুততম সময়ে কোভিড১৯ মোকাবেলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ নির্দেশনা সহ সমন্বিত টেকসই বহুমুখী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন , কোভিড১৯ মহামারী পরবর্তী সরকারের ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আলোকে স্থানীয় উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থান সহ দুর্যোগ-প্রতিরোধকারী স্বাস্থ্যকর জলবায়ু প্রতিরোধী সহনশীল ARDL SDGs2030-Green ECONOMIC city & Zero waste SME Zone Model. ARDL-SDGs2030ECZWSMEZM প্রকল্পের মাধ্যমে করোনা পরবর্তী সময়ে করোনা পরবর্তী গ্রাম ও শহর পুনর্নির্মাণ এর জন্যে আর্কিটেকচার রিসার্চ এন্ড ডেভোল্যাপম্যান্ট লিঃ (ARDL) এর প্রতিষ্ঠাতা , গৌরবময় বাংলাদেশী জাতির দায়িত্বের দৃষ্টিকোন থেকে ARDL আধুনিক কর্মকৌশলে এর মাধ্যমে আয় থেকে দায়শোধ প্রক্রিয়ায় উক্ত ইনোভেটিভ ব্যবসায় সাসটেইনিবিলিটির গুরুত্ব বিবেচনায় ২০১৪ থেকে উক্ত প্রক্লপ্টির বিষয়ে গভেশ্না তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে একটি পূর্নাংগ মডেল প্রকল্প ডিজাইন করেছেন । প্রকল্পটি EPA (Environmental Protection Agency)এর গাইডলাইন এর উপর ভিত্তি করে প্রকল্পটি ডিজাইন করা হয়েছে ।
২০২০ সত্য ও বাস্তবতা এই যে, স্বাস্থ্য / সুরক্ষা এবং সুরক্ষা , আমরা কাজের নতুন পদ্ধতি শিখছি। বাড়িতে উপস্থিত সমস্ত পরিচালক সম্পূর্ণ উপস্থিতিতে ভার্চুয়াল যোগাযোগ মিডিয়া (Virtual Community-VC) -ভিসিতে সংযুক্ত হয়ে কাজ করছি । এখন আমাদের দরকার ভিসির কাছে কোনও কল ড্রপ নেই, পার্শ্ব কথোপকথন নেই, সাফ অডিও, সাশ্রয়ের সময়, কাগজ কম ও খাটো তবে খুব কার্যকর মিডিয়া (VC has no call drops, no side conversations, clear Audio, saved time ,paper less & shorter way )। সুতরাং, আমাদের কি আরও ভালভাবে কাজ করার উপায় শিখতে হবে? এই কারণে আমরা মহামারী সংকটের পরিস্থিতি ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আমরা ভবিষ্যতের জন্যে আরও কার্যকর এবং স্মার্টেস্ট ভার্চুয়াল কমিউনিটি-ভিসি ওয়ার্ক স্টেশন ডিজাইন করছি। ব্যবসায়িক জগতে ইতিমধ্যে অনেক বিপর্যয় হয়েছে। এই সংকট থেকে উত্তরণের পর আগের মতো বিশ্ব আর হবে না এটা বলা যাবে না । ব্যবসা করার নতুন নতুন অনেক কার্যকর উপায় এর আবির্ভাব হবে। আবার হতে পারে মানবজাতি স্বাস্থ্য সুরক্ষায়,পরিচ্ছন্নতায়,আচরনে,সামাজিক ও বানিজ্যিক যোগাযোগে সমস্ত নতুন নতুন পথ অবলম্বন করে আরো অনেক উন্নত স্থানএ যাবে।
উল্ল্যেখ্য যে আমরা ২০১৪ হতে বাড়ীতে বসে আয় করার জন্যে ওয়ার্ক স্টেশন তৈরী করে তাতে অতিরিক্ত আয়ের ব্যাবস্থা থাকত । বাড়ীটিই হতে পারত আয় বান্দব ,বাড়ীর লোকজন চাইলে ঘরে বসে ট্রেইনিং,চাকুরী করতে পারত । নিজ নিজ ও অর্থনৈতিক জোন অথচ আজকে এটাই বাস্তবতা । এর সাথে আমরা আমরা ২০১৪ হতে ঘরে বসে আয় এর জন্যে ৪৪৭৯টি ইউনিয়নে এর প্রতি ইউনিয়ন হতে ২৭০ জন উদ্দ্যোক্তাদের নিয়ে ওয়ার্ক স্টেশন , পারিবারিকশিল্প বা খামার, সোলার ,বায়ো গ্যাস প্ল্যান্ট ,ওয়েস্ট রিসাইক্যাল প্ল্যান্ট সহ “একটি দোকান একটি বাড়ী” প্রকল্পে কাজ করছি এবং বাস্তবসম্মত সুক্ষ মাস্টারপ্ল্যান এর মাধ্যমে কমিউনিটি উন্নয়ন বা এলাকা ভিত্তিক নিজস্ব সক্ষমতা উন্নয়ন এর জন্যে কাজ করছি এর সাথে জলবায়ু পরিবর্তনের কথা চিন্তা করে উন্নত ন্যানো প্রোডাক্ট ও পরিবেশ-বান্ধব পণ্য ও প্রযুক্তি উন্নয়ন জন্য গবেষণা ও গবেষণালব্দ ফলাফল ইকো সিটি , ক্লিন সিটি গ্রিন সিটি ,গ্রিন ইকোনমিক জোনস, জিরো ওয়েস্ট পরিবেশ এর জন্যে ইকো প্রযুক্তি এবং ওয়েস্ট টেকনোলজির মাধ্যমে ওয়েস্ট বা বর্জ্যকে রিসাইক্যাল করে পরিবেশ বান্ধব পণ্য উৎপাদনের প্রকল্পের মাধ্যমে দেশ সমাজ ও মানবকল্যানে কাজে লাগানোর জন্যে টেকনোলোজি উন্নয়ন এর জন্যে যৌথ সহযোগিতায় গবেষণার সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে গ্লাস সিরামিক ইঞ্জিনিয়ারিং(জিসিই)বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর সাথে আমরা আর্কিটেকচার রিসার্চ এন্ড ডেভোলাপম্যান্ট লিমিটেড (এ.আর.ডি.এল) একসাথে কাজ করছি ।
জরুরী মতামত ও তথ্যের জন্যে যোগাযোগ-, 01711334510 (WhatsApp, Viber, IMO), sn.moonni76@gmail.com https://eshoardl.com/একটি-দোকান-একটি-বাড়ি-শীর/
Eshoardl.com অনলাইন ইশপ ই-কমার্স বিজনেসএ আরো শিখবেন residual income. .. Outsourcing income for young, unemployed, amateur, aged, female etc.
Eshoardl.com অনলাইন শপ পরিচালনা করতে পারেন আপনার জবের পাশাপাশি অথবা অবসর সময়ে বা সকল সময় দিয়ে।এটা হল স্বাধীন কাজ। যখন খুশি, যতক্ষন খুশি, যেখানের খুশি আপনি কাজ টা মনের শান্তিতে করতে পারবেন।আপনার আশেপাশের পাইকারি দোকান গুলো থেকে পণ্য নিয়ে বিক্রয় করবেন অনলাইন শপে।পাইকারি দোকান গুলোতে বলে রাখতে পারেন যে, অর্ডার আসলে তবেই পণ্য নিবেন।
Eshoardl.com অনলাইন শপের সুবিধা সমূহ :
***ইনভেস্ট কম, লাভ বেশি if business opportunity create our ARDL and Social Network SN company will have arrange fund based on companies terms and conditions .
***একটি দোকান ভাড়া নিতে গেলে অনেক টাকা জামানত দিতে হয় কিন্তু, অনলাইন শপের জন্য কোনো প্রকার জামানত দেয়ার ঝামেলা নেই ।
***মাসে মাসে দোকান ভাড়ার ঝামেলা নেই ।
***বাকী দিয়ে লস খাওয়ার বালাই নেই, মানে “হালখাতা” খুলতে হবে না।
***অনলাইন শপ ২৪ ঘন্টা খোলা রাখতে পারবেন, মানে সেবা দিতে পারবেন।
***হরতাল অবরোধে বা ঝড় , তুফানে অনলাইন শপ বন্ধ হওয়ার চাঞ্চ নাই।
*** মাসে মাসে অবৈধ ভাবে চাঁদা দেয়া, মানে কোনোরূপ হুমকি, ধামকি, প্রাণ নাশ, চুরি, ডাকাতি ইত্যাদির ঝামেলা নেই।
*** নির্দিষ্ট কোনো স্থানে আপনার শপ থাকবে না , যে কেউ যে কোনো স্থান থেকে আপনার পণ্য কিনতে পারবে।
*** বিক্রয় সেবা ভালো দিলে লাখ পতি হইতে সময় লাগবে না। our eshoardl.comassociate will advise you , guide you , trained you formally. . You can also get internatonal or global standard short certificate course by our one of partner CHARITY UNIVERSITY -CHU ….
বিনিয়োগ : অনলাইন শপ দাঁড় করাতে কী পরিমাণ বিনিয়োগ আবশ্যক?
উত্তর :এর সঠিক কোনো পরিসীমা নেই। এটা নির্ভর করছে আপনার পছন্দের উপর।
If you have good product or service or projects you can have working capital loan from JANATA BANK. .. The bank ensured us in 2015 to cooperate our eshoardl.com partners. . As well as eshoardl.com get comments from global donors also.
SO DON’T UPSET FOR UNEMPLOYMENT. .OR EXTRA INCOME . GET READY .. PREPARE A WEB SITE .. PARTNER WITH www.eshoardl.com
সাশ্রয়ী মূল্যে অনলাইন শপ বানাইতে চাইলে যোগাযোগ করুন 01787811637 এই নম্বর এ ।