বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার স্লোগান নিয়ে বর্তমান সরকার দেশে কার্যকর ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সিস্টেম’ তৈরী করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। এ লক্ষ্যে, বর্জ্যকে রিসাইক্লিং এর মাধ্যমে সম্পদে পরিণত করার লক্ষ্যে পরিকল্পিত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিতে এসো এআরডিএল ইকোসিটি এসডিজি বিডি ২০৩০ বর্জ্য থেকে নবায়নযোগ্য শক্তি , সম্পদ ও অর্থিক উন্নয়ন প্রকল্পটি ডিজাইন করা হয়েছে । এক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫’ অনুযায়ী ২০১০ এর নতুন নীতিমালা বর্জ্য রিসাইক্লিং করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে এবং দীর্ঘ মেয়াদে দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখবে । স্মার্ট ও সঠিকভাবে বজ্য ফেলার পদ্ধতিও পরিকল্পিত নগরপরিবেশ উন্নয়ন বাস্তবায়ন এবং স্মার্ট ও জিরো ওয়েস্ট বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মাস্টারপ্ল্যান এবং আন্তর্জাতিক মানের পরিবেশ বান্দব টেকসই পরিবর্তনশীল জলবায়ু সহনশীল নগর উন্নয়ন পরিকল্পনার আলোকে এসো এআরডিএল ইকোসিটি প্রকল্পটি ডিজাইন করা হয়েছে । প্রকল্প এলাকাতে কম খরচে সহজে সাশ্রয়ী উপায়ে বর্জ্য মুক্ত মডেল নগরী হিসাবে প্রতিষ্ঠা করার স্থাপত্যিক পরিকল্পনা সহ প্রকল্প এলাকায় সব ধরনের ময়লা-আবর্জনা কিভাবে টেকসই ভাবে নিয়মিত পরিষ্কার করা হবে, প্রতিদিন রাস্তা-ঘাট, ড্রেন এবং সুয়ারেজ লাইনও নিয়মমাফিক ভাবে পরিষ্কার করা হবে। এরপর আর্কিটেকচার রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড (এআরডিএল) এর উদ্ভাবিত বিভিন্ন ইনোভেটিভ আইডিয়া ও টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনার মাধ্যমে পাইলট প্রকল্পের জন্যে নির্বাচিত এলাকায় বা মিউনিসিপালিটি শহরে অত্যাধুনিক ডিজিটাল যন্ত্রপাতির ব্যাবহার করে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এলাকার বাড়ী বাড়ী বর্জ্যব্যাবস্থাপনা পরিবেশ উন্নয়ন, শহরের বর্জ্য সংগ্রহের সক্ষমতা বৃদ্ধি, কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ,বর্জ্য ব্যাবস্থাপনার ক্ষেত্রে মানবসম্পদ উন্নয়ন, ডোর টু ডোর বর্জ্য সম্পদের পর্যাপ্ত পুনঃব্যাবহার, পুনঃ মূল্যায়ন,নতুন পণ্য যেমন প্লাস্টিকের বিভিন্ন পণ্য ,বর্জ্য থেকে টাইলস, সুতা, তুলা, বোতাম,ব্যাগ,গাছের টব ,বর্জ্য থেকে পরিবেশ বান্দব ইকো হোম, বর্জ্য থেকে দেয়াল বর্জ্য থেকে ইট, প্লাস্টিক বর্জ্য হতে পরিবেশবান্দব রাস্তা তৈরি ,আন্ডারগ্রাউন্ড অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতির মাধ্যমে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনাগার সহ উপরে শিশুপার্ক তৈরী ইত্যাদি বিভিন্ন উপায়ে বর্জ্য ব্যাবস্থাপনার বৃহ্য উদ্যোগ নেয়া সম্ভব হবে । পাচঁটি পর্বে প্রাথমিক ভাবে পাইলট প্রকল্পের জন্যে ১০টি এলাকা নির্বাচিত করা হয়েছে । উক্ত ১০টি এলাকার থাকবে ১০টি বিভিন্ন ইউনিয়ন বা ওয়ার্ডের বিভিন্ন সঠিক বর্জ্য সম্পদের ব্যবস্থাপনা মাস্টার প্ল্যান ,জরুরি ভিত্তিতে র্বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম সহ সফলতার সঙ্গে পরিচালনা করার রোড ম্যাপ । বর্জ্য সম্পদের আলাদাকরন বিষয়ে শহরবাসীদের সচেতন করা । পরিকল্পিত নগরী গঠনের লক্ষ্যে সমস্ত ময়লা – প্লাস্টিক যাবতীয় বর্জ্য পাইরোলিসিস প্ল্যান্ট এবং মাইক্রো মিক্স পণ্য ব্যাবহার এর মাধ্যমে পরিবেশগত প্রতিকার এবং কৃষি জৈব-প্রযুক্তি এর মাধ্যমে আবর্জনা রিসাইক্লিং সহ বর্জ্য থেকে বায়োগ্যাস উৎপাদনঃ জ্বালানি সমস্যার সমাধান সহ এ প্রকল্প এর অন্তগত প্রকল্প এলাকায় ছোট আকাওে -পুনঃব্যবহারযোগ্য নতুন জেনারেশন ভূগর্ভস্থ বর্জ্যব্যাবস্থাপবাগার মডেল স্থাপন করা হবে । তার সাথে উক্ত ভূগর্ভস্থ বর্জ্যব্যাবস্থাপবাগার ভুমির উপরে শিশুপাক/নার্সারী তৈরীর জন্যে স্থাপনার নকশা প্রনয়ন। সরকার কর্তৃক এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে এই বর্জ্য হ্রাস কৌশলটির ইতিবাচক প্রভাব পড়বে সারাদেশে । এর সাথে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ নির্মাণের জন্যে, বর্জ্য সম্পদ ব্যাবস্থাপনার জন্যে প্রশিক্ষণ ও যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ ওয়ার্কশপের জন্য ভূগর্ভস্থ মাল্টিপারপাস ভবন নির্মাণ ও পরিবেশবান্দব সমন্বিত কমিউনিটি উন্নয়ন প্রকল্প । প্রতিটি মাইক্রো মিক্স পণ্যের মূল হ’ল এক অনন্য ব্যাকটিরিয়া-এনজাইম্যাটিক মিশ্রণ, যা ১০০% প্রাকৃতিক এবং পরিবেশ বান্ধব, যা অন্যান্য প্রাকৃতিক এজেন্টদের সাথে একত্রে কাজ করে, জৈবিকভাবে পচে যাওয়া এবং বিষাক্ত বর্জ্য উপাদানগুলিকে পুনর্বাসিত করতে এবং পরিবেশের জন্য কার্যকর পুষ্টিতে রূপান্তরিত করতে কাজ করে। এই বায়ো-এনজাইম বর্তমানে প্রযুক্তির শীর্ষস্থানীয় ও অগ্রগামী অবস্থায় আছে যা ইটালিতে প্রথমে তৈরি করা হয়েছিল। উক্ত প্রকল্পটি আর্কিটেকচার রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড (এআরডিএল) দ্বারা উদ্ভাবিত এবং জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিভাগ ও আর্কিটেকচার রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড (এআরডিএল) যৌথভাবে বাস্তবায়ন হলে প্রকল্পের লক্ষ্য উদ্দ্যেশ্য দ্রুত তরান্বিত হবে । সরকারের বিভিন্ন টেকসই উন্নয়ন এর উদ্দেশ্যের সাথে সংগতি রেখে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করার উদ্দ্যোগ নেয়া হয়েছে। বৃহদাকার প্রকল্পের কারণে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়নের বিষয়টিও প্রকল্প ডিজাইনে অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে, যা যৌক্তিক সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে সহায়তাসহ সর্বাধুনিক কারিগরী জ্ঞান ও প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে এক নতুন দ্বার উন্মোচন করবে। ডিপিপি অনুমোদনের পর প্রকল্পের উদ্দ্যোক্তা অস্তভ’ক্ত খসড়া আবেদন ফরম , দরপত্র আহ্বান এর সিডিউল এবং প্রসপেকটাস মন্ত্রনালয় বরাবরে অনুমোদনের জন্য দাখিল করা হবে। অনুমোদিত আবেদন ফরম , দরপত্র আহ্বান এর সিডিউল এবং প্রসপেকটাস আগ্রহী ব্যাক্তিদের কাছে বিক্রয় করা হবে। আবেদন ফরম প্রাপ্তির পর যাচাই বাছাই করে আবেদনের সংখ্যা ,প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের সংখ্যার চেয়ে অধিক হলে অনুমোদিত নীতিমালা অনুসরনে বরাদ্দ সুবিধাভোগী ও কনট্রাকট্রর নির্বাচিত হবে। বরাদ্দ প্রাপকগন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত নীতিমালা মোতাবেক প্ল্যান্ট ক্রয়ের জন্য লোন গ্রহন করতে পারবেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে পাইলট প্রকল্পের জন্যে নির্বাচিত এলাকায় উদ্ভাবিত বিভিন্ন ইনোভেটিভ আইডিয়া প্রণয়ন কনশেপ্ট, ডিজাইন, ধারণা, আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার ও কৌশলগুলি প্রকল্প এলাকার ১০টি ইউনিয়ন বা পৌরসভায় টেকসই নগর ও নাগরীক সেবা উন্নয়ন করা হবে । এর সাথে বর্জ্য ব্যাবস্থাপনা বিষয়ে জনসাধারণের ধারণা উন্নয়ন হবে এবং শহরের পরিবেশে কার্বন নির্গমন কমানো সহ বর্জ্য ব্যাবস্থাপনার কাজ এর মাধ্যমে পাইলট প্রকল্পের জন্যে নির্বাচিত এলাকায়মিউনিসিপালিটি শহরগুলি পরিস্কার ও সবুজ হবে সম্ভব হবে । এ পাইলট প্রকল্প এর মাধ্যমে প্রকল্পের জন্যে নির্বাচিত ৩০টি এলাকায় একটি নেটওয়ার্ক তৈরী হবে ও পাইলট প্রকল্পের জন্যে নির্বাচিত এলাকায় পরিবেশ উদ্দ্যোক্তাদেও নিজস্ব আয় বৃদ্বি,স্মার্ট দক্ষ মানবসম্পদ তৈরী ও কর্মসংস্থান এর সুযোগ তৈরি হবে ।এক্ষেত্র দেশী-বিদেশী আর্থিকসংস্থা ও বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকেও সাহায্য নেয়া সম্ভব । দেশে কার্যকর রিসাইক্লিং শিল্প গড়ে তুলতে কমপোস্টিং প্রকল্পসহ বর্জ্যসম্পদ থেকে বিদ্যুৎ ,তেল , গ্যাস সহ বিভিন্ন রিসোর্সফুল পন্য উৎপাদন করা হবে ।
বাংলাদেশ পৃথিবীর অষ্টম জনবহুল ও দশম ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। ফলে দেশে বর্ধিত জনসংখ্যার সঙ্গে সমান তালে বেড়ে চলেছে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যাবস্থাপনার সমস্যাও। বর্তমানে বাংলদেশে বর্জ্য সৃষ্টির পরিমাণ প্রতি বছর প্রায় ২২.৪ মিলিয়ন টন, অর্থাৎ মাথাপিছু ১৫০ কিলোগ্রাম। এ হার ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। এভাবে চলতে থাকলে, ২০২৫ সালে দৈনিক প্রায় ৪৭ হাজার ৬৪ টন বর্জ্য উৎপন্ন হবে। এতে করে মাথাপিছু হার বেড়ে দাঁড়াবে ২২০ কিলোগ্রাম। ফলে এখনই প্রয়োজন সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় উদ্যোগ নেওয়া। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলতে আবর্জনা সংগ্রহে পরিবহন, প্রক্রিয়াজাতকরণ, পুনর্ব্যবহার ও নিষ্কাশনের সমন্বিত ব্যবস্থা। বর্জ্য পদার্থের আধুনিক ও নিরাপদ অপসারণ ব্যবস্থার অপ্রতুলতা বাংলাদেশের অন্যতম পরিবেশগত সমস্যা। অপরিকল্পিত নগরায়ন প্রক্রিয়ায় বিক্ষিপ্তভাবে গড়ে উঠেছে ঘরবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও শিল্পকারখানা। এসব অবকাঠামোর জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বর্জ্য নিষ্কাশনের আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত সুষ্ঠু ব্যবস্থা নেই। ফলে অসংখ্য মানুষের বাসগৃহ থেকে প্রচুর পরিমাণ গৃহস্থালি বর্জ্য প্রতিদিন এখানে-সেখানে নিক্ষিপ্ত হচ্ছে। কঠিন বর্জ্য অপসারণের ব্যবস্থাও অত্যন্ত নাজুক ও সেকেলে। বর্জ্য পদার্থকে রাস্তার পাশে এখানে-সেখানে স্তুূপ করে রাখা হয়, এবং তা পচে-গলে বাতাসকে মারাত্মক দূষিত করে।
২০১৭ সনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় ২০১৮ পরিবেশসম্মতভাবে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের বিদ্যমান আইন ও বিধিমালাকে ক্ষুন্ন না করিয়া বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (১৯৯৫ সনের ১নং আইন ) এর ধারা ২০ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে খসড়া কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০১৮ প্রণয়ন করেছেন । উক্ত বিধিমালা ২০১৮ অনুযায়ী প্রাথমিক স্তর থেকেই জৈব ও অজৈব বর্জ্য আলাদা করতে ব্যর্থ হলে গৃহস্থালি ও ব্যবসায়ীদের জরিমানা করার বিধান রেখে ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নীতিমালা’র খসড়া তৈরী করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
গৃহস্থালি বাসাবাড়ি,ছোট বড় কল-কারখানা বর্জ্য,অফিস,শিল্পকারখানা,সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান,পুরনো জলাশয় এবং শহরের নর্দমার ড্রেন ,নির্মানাধীন ভবন , শহরেরর রাস্তা ঘাট , যানবাহন বা পরিবহন , কাঁচা বাজার, শাক সবজির আড়ত, পশুপাখি হাস মুরগী গরু ছাগল জবাইয়ের কেন্দ্র, স্কুল কলেজ, রাস্তার পাশে চা দোকানর ,পৌরকেন্দ্র,মেডিকেল কলেজ ,হাসপাতার,সামাজিক প্রতিষ্ঠান, প্রাণীজ খামার, সুপারশপ ,দোকান , নগর মার্কেট , সেবাকেন্দ্র ইত্যাদি এলাকাকে আমরা আবর্জনা উৎস হতে বর্জ্য সংগ্রহ করে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় মৌলনীতি অনুসরণ করে বর্জ্য হইতে সম্পদ পুনরুদ্ধার
(Resource Recocovery)- এর লক্ষ্যে এই বিধিমালার আওতায় বর্ণিত কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে বর্জ্য ক্রমাধিকার বা (Waste Hierarchy)-কে বিবেচনা করে অর্থাৎ বর্জ্য সৃষ্টির উৎস হইতে চূড়ান্ত পরিত্যাজন (Disposal)-এর পূর্বে ক্রমানুসারে বর্জ্য উৎপাদন পরিহার( Avoid), হ্রাসকরণ(Reduce), পুনঃব্যবহার (Reuse), পুনঃচক্রায়ন (Recycle), পুনরুদ্ধার (Recover), পরিশোধন (Treatment) এ সকল ধাপসমূহ অনুসরণ করে বিঞ্জানময় উপায়ে টেকসই মাস্টারপ্ল্যান করা হয়েছে । প্রাথমিকভাবে ১০টি জেলার ১০টি এলাকায় (ওয়ার্ড বা ইউনিয়ন) একটি করে মডেল ইকো সিটি ডিজাইন করা হয়েছে । পরবর্তীতে সরকার চাইলে সারা দেশে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে পারবে ।
Dustbin Box System – conceal your garbage bin
প্রকল্পের পটভূমি উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য মাত্রা: (সুবিধাভোগী সহ )
সরকারের ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় রয়েছে ‘আমার গ্রাম, আমার শহর’ কে গ্রামীণ রূপান্তর , বৈচিত্র্যের মাধ্যমে কৃষির উৎপাদনশীলতা বাড়ানো, শহরের সুবিধা পৌঁছানোর মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতির বৈচিত্রায়ণ , – গবেষণা, সম্প্রসারণ ও কৃষিখাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে ভূমির উৎপাদনশীলতা বাড়ানো , খামারভিত্তিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য বেশি দামের পণ্য উৎপাদন , বর্জ্যকে রিসাইক্লিং এর মাধ্যমে ব্যয়সাধ্য ও টেকসই জ¦ালানী উন্নয়ন বর্জ্যকে সম্পদে ও অর্থে পরিণত করা,কর্মসংস্থান হবে ‘আমার গ্রাম, আমার শহর’ গুলি টেকসই ও সুন্দর এর মাধ্যমে পরিবেশ বান্দব ইকো সিটি ও পিস হোম পাইলট প্রকল্পটি করা ।
ইকো সিটি ও পিস হোম প্রকল্প এর মাধ্যমে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যাবহার করে পরিবেমবান্দব অত্যধুনিক ছোট বড় বা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মেশিন বা প্ল্যান্ট বা পোর্টএবল কম্পোস্ট প্ল্যান্ট, আরডিএফ, পাইরোলিসিস প্ল্যান্ট ইত্যাদি সহ একটি কমপ্লেক্স তৈরি , এর সাথে ১০০-৫০০ টন কার্যকর বর্জ্য ডেইলী ডাম্প ডিজিটাল মাধ্যমে ও সামাজিক জনসংযোগের মাধ্যমে আবর্জনা উৎস হতে প্রকল্পের জন্যে আলাদা ভাবে বর্জ্য সংগ্রহ করে বর্জ্যকে রিসাইক্লিং পন্যে পরিবর্তন , প্রতিটি এলাকায় ১টি করে বর্জ্য থেকে ২০০ কিলোওয়ার্ট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মডেল স্থাপন , থেকে জ¦ালানী তৈরি এবং এগুলির বাণিজ্যিক ও স্মার্ট বর্জ্য ব্যাবস্থাপনা স্মার্ট বর্জ্য ব্যাবস্থাপনা সিস্টেম বা মডেল ভিলেজ স্থাপন যা ভবিষ্যতে সারাদেশের জন্যে অনুকরনীয় ।
জ্ঞানভিত্তিক সমাজ নির্মাণের জন্যে, বর্জ্য সম্পদ ব্যাবস্থাপনার জন্যে প্রশিক্ষণ ও বর্জ্য থেকে মূল্যবান অর্থসম্পদ তৈরীর জন্যে বা মূল্যবান বা ব্যাবহারযোগ্য পন্য তৈরীর জন্যে প্রতিটি বাড়ী বাড়ী অগ্রহী উদ্দ্যোক্তা তৈরী ছোট বড় উদ্দ্যোক্তা তৈরী এবং ১০জন উদ্দ্যোক্তাকে বা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মেশিন বা প্ল্যান্ট সরবরাহ ।
Bio-gas Production: 112 kg per Ton of Organic | ||
MSW | 42 | Ton/Day |
Organic Waste Produced | 65% | |
“ | 27 | Ton/Day |
Biogas | 112 | kg/Ton of Organic |
Total Biogas | 3,058 | kg/Day |
“ | 1,012,066 | kg/year |
Total Biogas Cylinder produced | 80,965 | Cylinder/year |
Biogas Price (12.5 kg/Cylinder) | 850 | Tk./Cylinder |
Sales of Biogas | 68,820,461 | Tk./Year |
Total Production Cost | ||
Cost of Waste Plastic per year | 12,412,500 | Direct cost |
DPDC Electricity Cost per year | 8,947,035 | |
Furtilzer Production Cost @ 2 Tk./kg | 5,977,860 | |
Bio-gas Production Cost @ 2Tk./kg | 2,024,131 | |
Repair & Replacement: @ 2% of Capex per year | 14,049,000 | |
Factory Insurance per year | 7,024,500 | Indirect cost |
Diesel Production | 1,324,000 | Liter/Year |
Production Cost of Diesel | 19.98 | Tk./Liter |
Production Cost of the MSW Process Plant | 50,435,026 | Tk./Year |
Royalty & Maintenance @ 5 Tk/Liter of Diesel | 6,620,000 | Other expense |
Salary, Wages and Others expenses: | 23,784,000 | Tk./Year |
Total opration cost | 80,839,026 |